রিলে এবং ওভারলোড ভালো নাকি খারাপ তা চেক করার নিয়ম
সাধারণত রিলে কয়েক ধরনের হয় এবং এর দু'টি পয়েন্ট থাকে।
১.স্ট্যাটিং পয়েন্ট।
২.রানিং পয়েন্ট।
এক ধরনের রিলের পেছনে দুটি পয়েন্টই উল্লেখ করা থাকে। আবার কোনোটাতে শুধু রানিং পয়েন্ট থাকে। আর ওভারলোডে সাধারণত রানিং পয়েন্টে সংযোগ দিতে হয়।
রিলে চেক করতে অ্যাভোমিটারের ইনপুট কাটা ওমস্ এ রেখে আউটপুট কাটা দুটো একটি স্ট্যাটিং এবং একটি রানিং পয়েন্টে ধরলে দেখা যাবে মান দেখাবে। যদি মান না দেখায় তবে বুঝতে হবে এটা নষ্ট।
ওভারলোডঃ ওভারলোড কয়েক ধরনের হয়। ওভারলোডের দুটি পয়েন্ট থাকে।
১. ইনপুট পয়েন্ট।
২.আউটপুট পয়েন্ট।
আমরা যখন ওভারলোড সংযোগ দেই তখন ফেজ লাইন ইনপুট পয়েন্ট হয়ে আউটপুট পয়েন্ট হয়ে কম্প্রেসরের কমন পয়েন্টে লাগাতে হয়।
ওভারলোড চেক করতে একটি অ্যাভোমিটার নিতে হবে। তারপর মিটারের ইনপুট কাটা ওমস্ এ রেখে আউটপুট কাটা দুটো ওভারলোড এর ইনপুট ও আউটপুট পয়েন্টে ধরলে দেখা যাবে মান দেখাবে। যদি মান না দেখায় তবে বুঝতে হবে এটা নষ্ট।
আবার,এক ধরনের ওভারলোড কে নিন্মোক্ত পদ্ধতিতে চেক করা যায়ঃ
ওভারলোড এর ইনপুট ও আউটপুট পয়েন্টে দুটো তার লাগাতে হবে। এখন সিরিজ সার্কিটর ন্যায় একটি বৈদ্যুতিক বাল্বের দুই পয়েন্টে দুটো তার লাগাতে হবে।
বাল্বের এক তার এবং ওভারলোড এর এক তার সংযুক্ত করে দিতে হবে।
তাহলে বাল্ব ও ওভারলোড এর বাকি যে দুই তার থাকবে তাতে বাল্বকে জ্বালাতে বৈদ্যুতিক সংযোগ দিতে হবে। দেখা যাবে সংযোগ পেলে বাল্ব জ্বলে উঠবে।
পরিক্ষার বিষয় হলো, বাল্ব জ্বলা অবস্থায় একটি মোমবাতি জ্বালিয়ে ওই ওভারলোড এর নিচে নির্দিষ্ট পয়েন্ট বরাবর ধরলে দেখা যাবে একটু পর গরম হবার সাথে সাথে ওভারলোড ট্রিপ করে বাল্ব বন্ধ হয়ে গেছে। আাবার ওটা ঠান্ডা হলে আগের অবস্থায় ফিরে এসে বাল্ব জ্বলে উঠবে।
যদি ওভারলোড ট্রিপ করে তবে বুঝতে হবে ওভারলোড ভালো আছে। আর না ট্রিপ করলে বুঝতে হবে এটা নষ্ট।
Comments
Post a Comment
Thanks for you comment.